আজ ১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

কিশোরগঞ্জে “হাওর অঞ্চলে ধানের ফলন বৃদ্ধিতে করণীয়” শীর্ষক কর্মশালা


আমিনুল হক সাদী,কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ “হাওর অঞ্চলে ধানের ফলন বৃদ্ধিতে করণীয়” শীর্ষক
কর্মশালা মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলার সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মৃতি মিলনায়তনে
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (সরেজমিন উইং) কৃষিবিদ মোঃ
আসাদুল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা
ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো: শাজাহান কবীর। বিশেষ অতিথি ছিলেন
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মোঃ রেজাউল
করীম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জের উপপরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম, নেত্রকোনা
জেলার উপপরিচালক মোঃ হাবিবুর রহমান, বিবাড়িয়া জেলার উপপরিচালক রবিউল হক মজুমদার।
কর্মশালায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে ব্রির উপস্থাপনা করেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের সিএসও প্রধান ড. খন্দকার মোঃ ইফতেখারুদৌলা। স্বাগত বক্তব্য
রাখেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (প্রশাসন ও সা.পরি) কৃষ্ঞ পদ হালদার। প্রধান
অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের হাওর অঞ্চলের ধানের ফলন বৃদ্ধিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করে
যাচ্ছি। দানাদার শস্য উৎপাদনের মাধ্যমেই দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বাংলাদেশে ধানের রোগ
পোকামাকড় দমন করা গেলে কয়েক লক্ষ টন খাদ্য উৎপাদন সম্ভব। তাই সকলকে আরোও সতর্কভাবে
ধান আবাদের দিকে খেয়াল করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। তিনি ধান গবেষণা কর্তৃক
গৃহিত বিভিন্ন পদক্ষেপ উল্লেখ করেন যা ভবিষ্যতে ধান আবাদে সুফল নিয়ে আসবে বলে
জানান।


সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ জামাল উদ্দিন জানান, কর্মশালায় কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও
বিবাড়িয়া জেলার ডিডি, এডিডি, ডিটিইও, ইউএও, এইউ, কর্মচারী, কৃষক, সংবাদিক
সহ ১১৫ জন অংশগ্রহণকারী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আমিনুল হক সাদী
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিকিশোরগঞ্জে “হাওর অঞ্চলে ধানের
ফলন বৃদ্ধিতে করণীয়” শীর্ষক
কর্মশালা
আমিনুল হক সাদী,কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ “হাওর অঞ্চলে ধানের ফলন বৃদ্ধিতে করণীয়” শীর্ষক
কর্মশালা মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের সদর উপজেলার সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম স্মৃতি মিলনায়তনে
অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক (সরেজমিন উইং) কৃষিবিদ মোঃ
আসাদুল্লাহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা
ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো: শাজাহান কবীর। বিশেষ অতিথি ছিলেন
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ড. মোঃ রেজাউল
করীম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর কিশোরগঞ্জের উপপরিচালক মোঃ সাইফুল ইসলাম, নেত্রকোনা
জেলার উপপরিচালক মোঃ হাবিবুর রহমান, বিবাড়িয়া জেলার উপপরিচালক রবিউল হক মজুমদার।
কর্মশালায় প্রজেক্টরের মাধ্যমে ব্রির উপস্থাপনা করেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের
উদ্ভিদ প্রজনন বিভাগের সিএসও প্রধান ড. খন্দকার মোঃ ইফতেখারুদৌলা। স্বাগত বক্তব্য
রাখেন বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (প্রশাসন ও সা.পরি) কৃষ্ঞ পদ হালদার। প্রধান
অতিথি তাঁর বক্তব্যে বলেন, দেশের হাওর অঞ্চলের ধানের ফলন বৃদ্ধিতে আমরা আন্তরিকভাবে কাজ করে
যাচ্ছি। দানাদার শস্য উৎপাদনের মাধ্যমেই দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। বাংলাদেশে ধানের রোগ
পোকামাকড় দমন করা গেলে কয়েক লক্ষ টন খাদ্য উৎপাদন সম্ভব। তাই সকলকে আরোও সতর্কভাবে
ধান আবাদের দিকে খেয়াল করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানান। তিনি ধান গবেষণা কর্তৃক
গৃহিত বিভিন্ন পদক্ষেপ উল্লেখ করেন যা ভবিষ্যতে ধান আবাদে সুফল নিয়ে আসবে বলে
জানান।
সদর উপজেলা কৃষি অফিসার মোঃ জামাল উদ্দিন জানান, কর্মশালায় কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা ও
বিবাড়িয়া জেলার ডিডি, এডিডি, ডিটিইও, ইউএও, এইউ, কর্মচারী, কৃষক, সংবাদিক
সহ ১১৫ জন অংশগ্রহণকারী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

Comments are closed.

     এই ক্যাটাগরিতে আরো সংবাদ