insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে র্যাব-১৪ এর সিপিসি-২, কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের একটি অপারেশনাল টিম অভিযান পরিচালনা করে ৬ কেজি গাঁজাসহ মো. আনোয়ার হোসেন (২০) ও মো. মুরসালিন আহমদ ওরফে সাঈদ (১৮) নামে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে আটক করেছে।
তাদের মধ্যে মো. আনোয়ার হোসেন সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার নয়া হালট পশ্চিম পাড়ার নূরুল ইসলামের ছেলে এবং মো. মুরসালিন আহমদ ওরফে সাঈদ একই গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে।
সোমবার (২ নভেম্বর) সকালে করিমগঞ্জ উপজেলায় চামড়াঘাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়।
র্যাব-১৪ এর সিপিসি-২, কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের কোম্পানী কমান্ডার লে. কমান্ডার এম শোভন খান বিএন বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
লে. কমান্ডার এম শোভন খান বিএন র্যাব-১৪, সিপিসি-২, কিশেরাগঞ্জ ক্যাম্প গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, একটি মাদক ব্যবসায়ী চক্র নিয়মিত সুনামগঞ্জ জেলার নয়া হালট পশ্চিমপাড়া এলাকা থেকে মাদকদ্রব্য গাঁজা সংগ্রহ করে কিশোরগঞ্জ’সহ আশেপাশের জেলাগুলোতে পাইকারি/খুচরা বিক্রয় করে থাকে।
এই তথ্যের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য মাদক ব্যবসায়ী চক্রটির উপর র্যাবের নিরবচ্ছিন্ন গোয়েন্দা নজরদারী চালানো হয় এবং তথ্যের সত্যতা পাওয়া যায়।
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, সোমবার (২ নভেম্বর) করিমগঞ্জ উপজেলায় চামড়াঘাট এলাকায় মাদকের একটি বড় চালান বিক্রি হবে।
এরই প্রেক্ষিতে র্যাবের একটি অপারেশনাল টিম সোমবার (২ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে চামড়াঘাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে।
অভিযানে মো. আনোয়ার হোসেন ও মো. মুরসালিন আহমদ ওরফে সাঈদকে আটক করে তল্লাশী করে ৬ কেজি গাঁজা, নগদ চারশ’ বিশ টাকা এবং মাদক ব্যবসায় ব্যবহৃত একটি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়।
আটকের পর র্যাবের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায় যে, সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ থানধীন নয়া হালট পশ্চিমপাড়া এলাকা থেকে প্রথমে গাঁজাগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। পরবর্তীতে বিভিন্ন মাদক ব্যবসায়ীর কাছে গাঁজা বিক্রয় করার জন্যে অভিনব পদ্ধতি অবলম্বন করে প্লাস্টিকের ব্যাগে এক কেজি করে গাঁজা বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে বহন করে নিয়ে যায়।
দীর্ঘদিন যাবৎ দুজনেই সুনামগঞ্জসহ আশপাশের জেলাগুলোতে মাদক ক্রয়-বিক্রয় করে আসছিল বলে তারা স্বীকার করে।
এ বিষয়ে তাদের বিরুদ্ধে করিমগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে