insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির পাশাপাশি টিউশন ফি দেবে সরকার। সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ পাঠদানের অনুমোদন ও অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি পাওয়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের এই সুবিধা দেওয়া হবে।
সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। আগামী ১৮ মার্চের মধ্যে দেশের যেসব প্রতিষ্ঠান সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতার বাইরে রয়েছে সেসব প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে আবেদন করতে হবে। একইসঙ্গে এই সময়ের মধ্যে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করে তাও পাঠাতে হবে।
আদেশে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের শিক্ষার্থীদের আওতাধীন সমগ্র এলাকার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অধ্যয়নরত আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, টিউশন ফি এবং অন্যান্য সুবিধাদি দেওয়ার জন্য দেশের সমগ্র এলাকার (মেট্রোপলিটন শহর, জেলা সদরের পৌর এলাকাসহ) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচির আওতাভুক্ত করার জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
সমন্বিত কর্মসূচির আওতাভুক্ত নয় এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ কর্মসূচির অন্তর্ভুক্ত হলে শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি থাকতে হবে। সরকারি-বেসরকারি এমপিওভুক্ত বা নন-এমপিও উভয় ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই আবেদন করতে পারবে।
সমন্বিত উপবৃত্তির অন্তর্ভুক্ত হওয়ার জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির অনুমোদনের রেজুলেশন, শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক অনুমতি বা স্বীকৃতিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি এবং চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের মাধ্যমে স্কিম পরিচালক বরাবর আগামী ১৮ মার্চের মধ্যে আবেদন পাঠাতে হবে।
সহযোগিতা চুক্তিপত্রের নমুনা কপি উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের দপ্তরে অথবা মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।
নমুনা চুক্তিপত্র অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের অর্থ পেতে শিক্ষার্থীদের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশ দিন শ্রেণি কার্যক্রমে উপস্থিত থাকতে হবে। সাময়িক পরীক্ষায় ন্যূনতম ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। অবিবাহিত হতে হবে।
উল্লেখ্য, পার্বত্য তিন জেলা সমন্বিত এই কর্মসূচির আওতায় আগে থেকেই ছিল। তাই বাকি ৬১ জেলার সংশ্লিষ্ট সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে কর্মসূচির আওতায় নেওয়া হবে।