insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি: কিশোরগঞ্জে করোনায় নতুন করে (মঙ্গলবার রাত ১০টা পর্যন্ত) ১৫৮ জনের করোনা শনাক্ত এবং ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৯ হাজার ৭৬৮ জন এবং মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ১৬৩ জন। নতুন আক্রান্তদের মধ্যে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ৫৪ জন, হোসেনপুরে ৫ জন, তাড়াইলে ১ জন, পাকুন্দিয়ায় ২০ জন, কটিয়াদীতে ১১ জন, কুলিয়ারচরে ৪ জন, ভৈরবে ৩৩ জন, নিকলীতে ২ জন, বাজিতপুরে ২৫ জন, ইটনায় ২ জন ও অষ্টগ্রামে ১ জন।
কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরটি পিসিআর ল্যাব হতে (প্রি আইসোলেশনে ভর্তিকৃত জরুরী রোগীসহ) ১৮৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৪০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এদিকে ২ আগস্ট বাজিতপুর জহুরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আরটি-পিসিআর ল্যাবে ১১৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ১২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এছাড়া শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ জন, কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ৭৩ জন, কিশোরগঞ্জ বক্ষব্যাধি ক্লিনিকে ৫ জন, হোসেনপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৩৫ জন, পাকুন্দিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫৭ জন, কটিয়াদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪৯ জন, ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৯০ জন, নিকলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫ জন, বাজিতপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪৩ জন ও ইটনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৫ জনসহ মোট ৩৯২ জনের রেপিড এন্টিজেন টেস্টে ১০৬ জনের করোনার উপসর্গ পাওয়া গেছে।
এদিকে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নতুন রোগী ভর্তি হয়েছেন ২৯ জন, সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৬ জন এবং আইসিইউতে ভর্তি রয়েছেন ১০ জন। এ হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ জন। ভৈরব উপজেলার ৬৩ বছর বয়সী একজন পুরুষ ও কটিয়াদী উপজেলার ৮০ বছর বয়সী একজন পুরুষ গত সোমবার শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। জেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যুবরণ করেছেন মোট ১৬৩ জন। গত ২৪ ঘন্টায় জেলায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন ৪৬ জন। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ৬ হাজার ৮২২ জন সুস্থ হয়েছেন। বর্তমানে জেলায় সর্বেমোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ হাজার ৭৮৩ জন।
এরমধ্যে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় ৮৮৪ জন, হোসেনপুরে ২০৭ জন, করিমগঞ্জে ৫৮ জন, তাড়াইলে ৪৩ জন, পাকুন্দিয়ায় ২৪৫ জন, কটিয়াদীতে ৪২১ জন, কুলিয়ারচরে ৬৩ জন, ভৈরবে ৫২৬ জন, নিকলীতে ৪১ জন, বাজিতপুরে ১৮৯ জন, ইটনায় ৩০ জন, মিঠামইনে ৩২ জন ও অষ্টগ্রামে ৪৪ জন। সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে হোম কোয়ারেন্টাইনে / আইসোলেশনে রয়েছেন ২ হাজার ৬৯৯ জন। আর হাসপাতাল আইসোলেশনে রয়েছেন ৮৪ জন। গত ২৪ ঘন্টায় টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন ৫ হাজার ২৯৫ জন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন করেছেন ২ লক্ষ ১৭ হাজার ৭৮৬ জন। গত ২৪ ঘন্টায় সাইনোফার্মের প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৪ হাজার ২৪৩ জন এবং দ্বিতীয় ডোট টিকা নিয়েছেন ১০০ জন। কোভিশিল্ড ভ্যাক্সিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২৪৯ জন। গত ১৯ জুন থেকে সাইনোফার্ম ভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন মোট ৫৫ হাজার ৩৫০ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ১ হাজার ১৬ জন। গত ৭ ফেব্রুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত কোভিশিল্ড ভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন ৭৬ হাজার ৬৬৫ জন এবং মোট দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৫৯ হাজার। কিশোরগঞ্জ জেলার সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান এ তথ্য জানিয়েছেন।