insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
শাফায়েত নুরুলঃ মেঘালয় থেকে নেমে আসা পানিতে ছেরে গেছে বিভিন্ন নদনদীর পানি। সেই পানিতে সিলেটের বিভিন্ন উপজেলায় বন্যা হওয়ার ফলে গত তিন দিন ধরে কিশোরগঞ্জের হাওরে ধনু ও গোড়াউত্রা পানি বৃদ্ধির ফলে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ নদী ভাঙ্গনের কবলে পড়েছে
নিকলী উপজেলার সিংপুর ইউনিয়ন, ভাটিবরাটিয়া, দামপাড়া ইউনিয়ন,কারপাশা ইউনিয়ন, নানশ্রী গ্রাম,জালালপুর গ্রাম, নিকলী সদর ভবানীপুর, অফিস পাড়া, জাফরাবাদ,ছেত্রা গ্রাম,গুরই ইউনিয়ন সহ গত কয়েক বছরে প্রায় ২ শত থেকে ৩ শত নদীর পাড়ের মানুষ ভিটে হারা হয়ে পড়েছে। তারা এখন ছন্ন হারা হয়ে বিভিন্ন শহরে কোনো মতে জীবিকা অর্জন করে আসছে। গত কাল রোববার সকালে এসব নদী তীরবর্তী এলাকার গ্রামবাসীদের সাথে আলাপ করলে তারা বলেন, বৃষ্টির ফলে নদীতে যেভাবে পানি বাড়ছে ২০০৪ সালের বন্যাকেও হারমানাতে পারে বলে তারা অনুমান করছেন। বর্তমানে এসব নদীতীরবর্তী এলাকার গ্রামবাসীরা গত ৩ দিন ধরে বৃষ্টির ফলে খুব কষ্টে দিন যাপন করছেন। প্রতিবছরের ন্যায় এ বছর ও কড়াল ¯স্রোতের কারণে নদীর পাড়ের বাড়িগুলো ভেঙ্গে যাচ্ছে।
ছাতিরচর ইউনিয়নের অনেক বাড়ি নদীতে ভেঙ্গে বিলীন হয়ে গেছে। নদীর তীরবর্তী এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদীর আসে পাশের গ্রামগুলো এই স্রোতের কারণে ভেঙ্গে যাওয়ার উপক্রম হয়ে পড়ছে। তারা এখন ছন্ন ছায়ায় অবস্থায় আছে বলে উল্লেখ করেন। এই তীরবর্তী এলাকার হাজার হাজার লোক জনদের দাবী সরকার যদি পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে নদী গুলো খনন ও দেওয়াল না দেওয়া হয় তাহলে এইসব গ্রামগুলো রক্ষা করা কঠিন হবে বলে তারা ধারণা করছেন।