Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the insert-headers-and-footers domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
কিশোরগঞ্জ জেলায় কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা

আজ ৩০শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৫ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

কিশোরগঞ্জ জেলায় কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা

কিশোরগঞ্জ একটি সমৃদ্ধ কৃষিভিত্তিক জেলা। এখানে জেলার চাহিদা মিটিয়ে আরও উদ্বৃত্ত উৎপন্ন হয় দানাদার খাদ্যশস্য এবং শাকসবজি। অথচ এ জেলায় প্রচুর চাহিদা থাকার পরও একটি কৃষি গবেষণা উপকেন্দ্র ছাড়া কৃষি গবেষণার জন্য কোন পূর্ণাঙ্গ গবেষণা কেন্দ্র নেই। ফলে পূর্ণাঙ্গ কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপনের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের লক্ষ্যে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সমীক্ষা দল কিশোরগঞ্জ সফর করেছে।

বুধবার ২১ সেপ্টেম্বর সকালে কিশোরগঞ্জ শহরের কৃষি গবেষণা উপকেন্দ্রে সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষার লক্ষ্যে ফোকাস গ্রুপের মতবিনিময় সভায় গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী তামিম রহমানের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি ব্যবসা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. দেবাশীষ চন্দ্র আচার্য্য ও কৃষি প্রসেসিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আসলাম আলী,কিশোরগঞ্জ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিলকিস বেগম।

কৃষি গবেষণা উপকেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সঞ্চালনায় সভায় দলের সদস্যগণ ছাড়াও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আব্দুস সাত্তার এবং বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি ও কৃষকগণ বক্তব্য রাখেন। সভায় কিশোরগঞ্জ জেলার কৃষির গুরুত্ব তুলে ধরে বলা হয়, কিশোরগঞ্জে ভাল ফলন হলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তার নিশ্চয়তা বিধান হয়। আর এ জেলায় ফলন বিপর্যয় হলে দেশের খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে। এ জেলার বিভিন্ন এলাকার মাটির বৈশিষ্ট বিভিন্ন রকম। বিভিন্ন উপজেলায় বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপন্ন হয়। ফলে এগুলি নিয়ে স্থানীয়ভাবে গবেষণার সুযোগ থাকা বাঞ্ছনীয়। তা না হলে ফলনের ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত মাত্রা অর্জন করা সম্ভব নয়।

এ জেলায় একটি পূর্ণাঙ্গ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপিত হলে আশপাশের অন্যান্য জেলাও উপকৃত হবে।
কিশোরগঞ্জে একটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন বক্তারা ।

Comments are closed.

     এই ক্যাটাগরিতে আরো সংবাদ