Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the insert-headers-and-footers domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
কিশোরগঞ্জে সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত – Pratidin Sangbad

কিশোরগঞ্জে সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

শনিবার সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও কিশোরগঞ্জ জেলা সামাজিক সম্প্রীতি কমিটির উদ্যোগে জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ সামাজিক সম্প্রীতি সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কিশোরগঞ্জ জেলার জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শামীম আলম।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ,পিপিএম (বার), সিভিল সার্জন ডা. সাইফুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট এম এ আফজল,কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোঃ পারভেজ মিয়া,কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ মামুন আল মাসুদ খান, সাবেক জেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আসাদউল্লাহ, পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট ভূপেন্দ্র ভৌমিক দোলন, পাগলা মসজিদ ও ইসলামিক কমপ্লেক্সের ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান, আল জামিয়াতুল ইমদাদিয়ার মুহাদ্দিছ মাও. শোয়াইব বিন রউফ, পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ কুমার সরকারসহ জেলা পর্যায়ের বিভিন্ন দপ্তর ও বিভাগের কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিবৃন্দ, বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, ইমাম ও পুরোহিতগণ, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ, সুধী সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিকবৃন্দ।

জেলা পর্যায়ের আজকের এই সমাবেশে সারাদেশের ন্যায় কিশোরগঞ্জ জেলায়ও আন্ত:ধর্মীয় সম্পর্ক ও সামাজিক বন্ধনকে সুসংহত রাখা, অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ধর্মীয় ও সামাজিক বন্ধনকে এগিয়ে নেয়া, ধর্মীয় উগ্রবাদ, জঙ্গীবাদ, সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদকে প্রতিহত করা, মসজিদ, মন্দির,গীর্জা, প্যাগোডাসহ সকল উপাসনালয়ের নিরাপত্তা বিধান, সকল ধর্মীয় উৎসব যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও উৎসাহ উদ্দীপনার মাধ্যমে উদযাপন এবং সর্বোপরি বিভিন্ন ধর্মের শান্তি ও সৌহার্দের বানীসমুহ ব্যাপক প্রচারের বিষয়ে সকল বক্তাগণ দীপ্ত অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।