insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121স্টাফ রিপোর্টার: কিশোরগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-৫ (বাজিতপুর-নিকলী) আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন।
বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) সন্ধ্যায় কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের গৌরাঙ্গবাজার এলাকায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল কিশোরগঞ্জ নিউজ কার্যালয়ে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় কালে জানানো হয়, আওয়ামী রাজনৈতিক পরিবারের একজন সন্তান হিসেবে ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সাথে যুক্ত রয়েছেন। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে তার রাজনীতিতে হাতেখড়ি। তিনি ১৯৯০-১৯৯১ সালে ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগ ও দক্ষিণ ছাত্রাবাস ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ছিলেন।
যুক্তরাজ্যে ব্যারিস্টারি পড়ার সময় ২০০৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদ সদস্য হিসেবে সক্রিয় রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। একই সঙ্গে ২০০৩ থেকে ২০১২ সাল বঙ্গবন্ধু ব্যারিস্টার কাউন্সিল যুক্তরাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন। যুক্তরাজ্যে ২০০৮ থেকে ২০১২ পর্যন্ত আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ এর ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক কার্যকরী সদস্য ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন ২০১৭ সালে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটির সদস্য হন।
ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টনের পিতা প্রয়াত অ্যাডভোকেট আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। ২০১৬ সালের ১৩ ডিসেম্বর মৃত্যুকালে তিনি কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন।
প্রয়াত অ্যাডভোকেট আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ প্রয়াত অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলামের জুনিয়র হিসেবে ১৯৬৮ সালে বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা জজ কোর্টে আইনজীবী হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ পর্যন্ত ময়মনসিংহ জেলা জজ কোর্টের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর ছিলেন।
প্রয়াত অ্যাডভোকেট আলহাজ্ব আব্দুল লতিফ ১৯৭৯ এবং ১৯৯১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।
প্রয়াত অ্যাডভোকেট আলহাজ্ব আব্দুল লতিফের সুযোগ্য উত্তরসূরী হিসেবে ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন ঢাকা কলেজে ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র থাকাকালে ছাত্রলীগ কর্মী হিসেবে ৯০ এর এরশাদবিরোধী গণ আন্দোলনে অংশ নেন।
ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টন বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে আমি সহযোগী হতে চাই। এ লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। আশা করছি, দল আমাকে মূল্যায়ন করবে।
মতবিনিময়কালে অন্যদের মধ্যে যুবলীগ নেতা কামাল মিয়া, আওয়ামী লীগ নেতা মো. নূরুল ইসলাম, মোবারক হোসেন কবির, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মো. কাজল মিয়া, ছাত্রলীগ নেতা ফরহাদ আহমেদ প্রমুখ ব্যারিস্টার মো. রফিকুল ইসলাম মিল্টনের সাথে ছিলেন।