insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121নিজস্ব প্রতিবেদক: উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে কিশোরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) শহরের জেলা পাবলিক লাইব্রেরী হল রুমে নির্বাচনের ভোটগ্রহণ করা হয়।
৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। দুপুরে জুম্মার নামাজের জন্য এক ঘন্টা বিরতি ছিল। কিশোরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেকোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
শহরের প্রাণকেন্দ্র পুরান থানা গৌরাঙ্গবাজার এলাকা সাজে রঙিন পোস্টার-ব্যানারে। প্রার্থী, কর্মী-সমর্থক এবং ভোটাররা মাঝে বিরাজ করে উৎসব আমেজ। ভোট গ্রহণের সময় স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয় শহিদী মসজিদ সংলগ্ন পাবলিক লাইব্রেরী এলাকা।
এই নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মো. আতিকুর রহমান পিন্টু। সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এহতেশামুল হুদা মুনাব্বী।
এছাড়া প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে মো.মাহবুবুর রহমান এবং সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার হিসেবে অ্যাডভোকেট তোফাজ্জল হোসেন রেনু, বাবু অমল চন্দ্র রায়, হেমন্ত সরকার ,ফেরদৌস আহমেদ ও মো.নিজাম উদ্দিন শাহীন দায়িত্ব পালন করেন।
কিশোরগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির এবারের নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৪৮৮ জন। এর মধ্যে ৪৪৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।
নির্বাচনে সভাপতি পদে ২জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে মো. আসাদুজ্জামান খান মনির (হারিকেন) ২৭৫ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আশিকুর রহমান রাজীব (বাইসাইকেল) পেয়েছেন১৭৫ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে মোট ২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে মো. মাসুদুজ্জামান মাসুদ (ঘড়ি) ৩১৯ ভোট পেয়ে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ: হাকিম রানা(চেয়ার) পেয়েছেন ১৩১ভোট।
অর্থ সম্পাদক পদে মোট ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে কলিম আহমেদ(ফুটবল) ২২৩ ভোট পেয়ে অর্থ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সৈয়দ জিলুর রহমান(আনারস)১১৭ ভোট পেয়েছেন ও মঞ্জুরুল হক মঞ্জু (চশমা) ১১১ ভোট।
এছাড়া কার্যনির্বাহী সদস্যের ৪টি পদে মোট ৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তাদের মধ্যে জুনায়েদ হোসেন পিয়াস (মোমবাতি) ৩৭১ ভোট,আরিফুর রহমান আকিল (হাতি) ৩৪৫ভোট, সেলিম রেজা (মোরগ) ২৫১ ভোট,রফিকুল ইসলাম (কলস) ২৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।
প্রতিদ্বন্দ্বী অপর তিন প্রার্থী শফি উল আলম শফিক (উড়োজাহাজ)১৯৫ ভোট,আবুল কালাম(আম) ১৮৩ ও ফিরোজ খান(মাছ)১৬১ ভোট পেয়েছেন।