Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the insert-headers-and-footers domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে এলজিইডি কিশোরগঞ্জ – Pratidin Sangbad

সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে এলজিইডি কিশোরগঞ্জ

স্টাফ রিপোর্টার: স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর এলজিইডি কিশোরগঞ্জ কার্যালয়ে নিজেদের সম্পদের সঠিক ব্যবহার করে গত ২৩-২৪ অর্থ বছরে সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়ের রেকর্ড করেছে।

এলজিইডি কার্যালয়ের দেয়া তথ্য মতে বিগত ২৩-২৪ অর্থ বছরে বিভিন্ন খাতে প্রাপ্ত রাজস্ব আয় ভাড়া আবাসিক, লাইসেন্স ফি, ফার্ম ও কোম্পানি নিবন্ধন, টেস্টিং,বিভিন্ন সময় কাজের বিলম্ব হওয়ায় জরিমানা আদায়,বাজেয়াপ্ত, রোড কাটিং সহ প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় গুলোর বাস্তবায়নে জেলার যে সকল অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে বা চলমান আছে সে সকল প্রকল্পে ব্যবহৃত ম্যাটেরিয়ালসের  মান-নিয়ন্ত্রন ল্যাবরেটরী টেস্ট এর সরকারি নির্ধারিত ফি এবং উন্নয়ন প্রকল্প গুলোতে এলজিইডি  কার্যালয়ের যানবাহন নিজস্ব রোলার ভাড়াসহ আনুষাঙ্গিক থেকে প্রায় ৮ কোটি ৩৬ লাখ ৪৮ হাজার ৬শত ৭০টাকা রাজস্ব আয় হয়েছে যা নির্বাহী প্রকৌশলীর কার্যালয়,এলজিইডি, কিশোরগঞ্জ বিগত অর্থ বছরের তুলনায় সর্বোচ্চ রাজস্ব আদায়ের রেকর্ড।এই টাকা ইতিমধ্যে সরকারি কোষাগারে জমা প্রদান করা হয়েছে।

গত অর্থ বছরে এলজিইডি কিশোরগঞ্জ কার্যালয় তাদের অর্জিত সরকারি রাজস্ব ৫ কোটি ৩৮ লাখ ৮৯ হাজার ৫শত ৪৬টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দিয়েছে।

এতে প্রতিয়মান হয় এলজিইডি কিশোরগঞ্জ কার্যালয় তাদের নিজস্ব সক্ষমতায়  সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদান রাখছে।

এছাড়াও গত অর্থ বছরে যথাযথ নিয়মে সরকারী কোষাগারে রাজস্ব জমা হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি),কিশোরগঞ্জ এর

নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম বলেন, জেলায় এলজিইডি সরকারের যে সকল উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে এবং যা বাস্তবায়নাধীন আছে তা অতি সতর্কতার সাথেই করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন,কাজের গুনগত মান নিয়ে আমাদের কোন আপোষ নেই। তিনি বলেন, আমাদের কার্যালয়ের ল্যাবরেটরী টেস্ট নিয়ে জেলার সকল সরকারি প্রকৌশলীর দপ্তর সন্তুষ্টি প্রকাশ করছে।   যে সকল খাতে অর্থ আসে তা সরাসরি সরকারি কোষাগারে জমা হয়। যদি সরকারের সকল দপ্তর তাদের নিজস্ব সম্পদের সঠিক ব্যবহার করে সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধিতে অবদান রাখে তাহলে সরকারের বার্ষিক রাজস্ব আয় প্রচুর পরিমানে বৃদ্ধি পাবে। যা দেশের উন্নয়নে অবদান রাখবে।

নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আমিরুল ইসলাম কর্মক্ষেত্রে পেশাগত দক্ষতা, সততা ও সদাচারণের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২২-২০২৩ সালে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন তিনি।