insert-headers-and-footers
domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init
action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121এম এ আকবর খন্দকারঃ- অর্গানাইজেশন অব এনভাইরনমেন্টাল পলূশন প্রিভেনশন প্রোগ্রাম (ওয়েপ) এর উদ্যোগে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস-২০২৫ উদযাপন উদযাপন হয়েছে। "স্থায়ীত্বশীল তামাক নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি সংগঠনসমূহকে সম্পৃক্তকরণ জরুরী" এ প্রতিপাদ্যে ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ ট্রাস্টের সহযোগিতায় গতকাল ২ জুন সোমবার বিকেলে কিশোরগঞ্জ জেলা শহরের হারুয়া 'ওয়েপ'র নিজস্ব কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্টিত হয়। ওয়েপ'র নির্বাহী পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান রিপনের সভাপতিত্বে ও প্রোগ্রাম ম্যানেজার সাবরিনা রহমান পূর্ণ'র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন দৈনিক শতাব্দীর কন্ঠের বার্তা সম্পাদক এম এ আকবর খন্দকার। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন আরডিও'র নির্বাহী পরিচালক রুবিনা আক্তার রুবি, নির্ভর সমাজকল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মোঃ আজিজুল হক ফাহিম প্রমুখ। এছাড়াও এনজিও প্রতিনিধি, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার প্রতিনিধি, ছাত্রছাত্রী ও ওয়েপ এর কর্মীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভায় তামাকজাত দ্রব্য বিক্রয়ে লাইসেন্সিং ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা হোক বিষয়ের উপর প্রশাসন এবং সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণপূর্বক বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের সর্বত্র ভ্রাম্যমান তামাকজাত দ্রব্য বিক্রেতার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। অথচ অধিকাংশ বিক্রেতারই কোনো প্রকার ট্রেড লাইসেন্স নেই। এই বিক্রেতাদের জন্য লাইসেন্সিং ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের আশেপাশে ১০০ মিটারের মধ্যে এবং যত্রতত্র তামাকজাত দ্রব্য ক্রয় বিক্রয় বন্ধ হবে। এছাড়া বিক্রয়স্থলে তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন বন্ধের পাশাপাশি অপ্রাপ্তবয়স্ক বিক্রেতার সংখ্যা প্রায় শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব হবে। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন নির্দেশিকার ৭.২ (৭.২.৭) ধারায় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক "তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমের জন্য স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের বাৎসরিক বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রাখা এবং বরাদ্দকৃত অর্থ দিয়ে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়ন এবং এ সংক্রান্ত অগ্রগতির ত্রৈমাসিক/বাৎসরিক প্রতিবেদন স্থানীয় সরকার বিভাগের তামাক নিয়ন্ত্রণ ফোকাল পয়েন্ট ও মনিটরিং টিমের নিকট দাখিল করা" এর বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এ নির্দেশিকা অনুসারে সারাদেশে বিভিন্ন সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদ তামাক নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ ও আর্থিক বরাদ্দ প্রদান করেছে। এ বিষয়ে স্থায়ীত্বশীল তামাক নিয়ন্ত্রণে বেসরকারি সংগঠনসমূহকে সম্পৃক্তকরণ করলে সরকারের সহযোগী হিসেবে বেসরকারি সংগঠনসমূহ সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারবে এবং তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে।