Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the insert-headers-and-footers domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
কিশোরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মুনসুর আলীকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন – Pratidin Sangbad

কিশোরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা মুনসুর আলীকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

 

স্টাফ রিপোর্টার:

কিশোরগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধিঃ কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে পূর্ব বিরোধের জের ধরে কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মুনসুর আলী (৬৫)কে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে এলাকাবাসী মানববন্ধন কর্মসুচী পালন করেছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার কেওয়ারজোড় ইউনিয়নের হেমন্তগঞ্জ বাজার এলাকায় ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন কওে বিক্ষোভ মিছিল বের করে। এ সময় বক্তব্য রাখেন, ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামীলিগের সভাপতি মোঃ শাহেদ মিয়া, ব্যবসায়ী মোঃ রাসেল পারভেজ,জালাল মিয়া, ইদ্রিস আলী, ডাঃ রাশেদ মিয়াসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিরা।
প্রসঙ্গত এলাকায় আধিপত্য নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে মুনসুর আলীর লোকজনের সঙ্গে পার্শ্ববর্তী কুড়ারকান্দি কাওয়ালিবাড়ির নজরুল ইসলামের লোকজনের বিরোধ চলে আসছিল। তুচ্ছ বিষয়কে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে গত বছর মারামারি ঘটনাও ঘটে। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে মামলা বিচারাধীন রয়েছে। এবছরও হেমন্তগঞ্জ গ্রামের এক স্কুলছাত্রকে মারপিট করে প্রতিপক্ষ কুড়ারকান্দি কাওয়ালিবাড়ির লোকজন। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা চলে আসছিল। এরকম পরিস্থিতিতে রবিবার হেমন্তগঞ্জ বাজার সংলগ্ন মসজিদে ফজরের নামাজ পড়তে যান মুনসুর আলী। নামাজ শেষে মাঠে যাওয়ার জন্য রাস্তায় নামতেই সকাল সাড়ে ৬টার দিকে তার ওপর হামলা চালায় প্রতিপক্ষের লোকজন। হামলাকারীরা উপর্যুপরি কুপিয়ে মুনসুর আলীকে গুরুতর আহত করে। খবর পেয়ে স্থানীয়রা মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে তার মৃত্যু হয়। নিহতের মেয়ে রহিমা বেগম বাদী হয়ে ৭৭জনকে আসামী করে মিঠামইন থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।