Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the insert-headers-and-footers domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/pratidinsangbad2/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থী কাজিউল ইসলাম বিজয়ী – Pratidin Sangbad

কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত নৌকা প্রার্থী কাজিউল ইসলাম বিজয়ী

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ঃআজ কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রার্থী মো. কাজিউল ইসলাম নৌকা প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রাপ্ত ভোট ১৯,৭৭৩। তিনি ১৪,৩০৫ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম বেবু ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫,৪৬৮ ভোট। প্রতিদ্বন্দ্বী অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে বিএনপি’র বিদ্রোহী প্রার্থী মো. আবু বকর সিদ্দিক নারিকেল গাছ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫,২৯৩ ভোট। এছাড়াও বাংলাদেশ ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন সমর্থিত প্রার্থী আব্দুল মজিদ হাতপাখা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪,০৫৮ ভোট। এদিকে আওয়ামীলীগের বহিস্কৃত প্রার্থী মো. সাইদুল হাসান দুলাল জগ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১,৮৩৭ ভোট।
জেলা নির্বাচন ও রিটার্ণিং অফিসার মো. জাহাঙ্গীর আলম রাকিব নির্বাচনের ফলাফলের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ভোট সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তুচ্ছ দু’একটি ঘটনা ছাড়া আনন্দমুখর পরিবেশে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। কোন ধরণের অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা ও ভোট জালিয়াতির কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি।
এবারের কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী ৫ জন, ৮টি ওয়ার্ডে কাউন্সিলর ৩৯জন এবং ৩টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে মহিলা কাউন্সিলর ১৩জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ পৌরসভায় ২৪টি কেন্দ্র ও ১৭৩টি কক্ষ রয়েছে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ১৭টি এবং সাধারণ ৭টি। কুড়িগ্রাম পৌরসভায় মোট ভোটার ৫৬ হাজার ৩৯৫ জন তম্মধ্যে নারী ভোটার ২৯ হাজার ৪৮জন আর পুরুষ ভোটার ২৭ হাজার ৩৪৭জন। এই প্রথমবারের মত ইভিএম পদ্ধতিতে পৌরসভার এ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কুড়িগ্রাম পৌরসভা নির্বাচনে সুষ্ঠুভাবে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন করতে কেন্দ্রগুলোতে ৭জন পুলিশসহ ১৭জন আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করে। এছাড়াও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ৩প্লাটুন বিজিবি, র‍্যাবের ৩টি টিম ও পুলিশের ২টি টিম সহযোগিতা করে। নির্বাচনে একজন জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, প্রতিটি ওয়ার্ডে ১জন করে ম্যাজিস্ট্রেট ও ৮টি মোবাইল টিম দায়িত্বে ছিলেন। এছাড়াও সাদা পোষাকে ৭সদস্য করে ৩টি টিম কাজ করে।