আজ ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

কিশোরগঞ্জের মেয়ে সুমাইয়া সুলতানার বই ” কিছু বলতে চাই”

 

” কিছু বলতে চাই” ” শেখ সুমাইয়া সুলতানার বাণীগ্রন্থ, দ্বিতীয় প্রকাশিত বই।
২০১৮ সালে তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ” শ্বাসরুদ্ধ কারাগার ” পাঠকমহলে রুদ্ধকর জনপ্রিয়তা অর্জন করে।

শেখ সুমাইয়া সুলতানা। সোশ্যাল মিডিয়া আর একুশে বইমেলা সবখানেই যার লেখালেখির কদর যেন আকাশচুম্বী।

ইসলামি সংস্কৃতি অঙ্গন এবং ইসলামি ঘরোনার লেখিকা শেখ সুমাইয়া সুলতানা।

শেখ সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ” কিছু বলতে চাই” ” এটি একটি বাণীগ্রন্থ।
এই বইটিতে আমি, রাষ্ট্র দেশপ্রেম ও নাগরিক পর্যবেক্ষণ, ধর্মীয় ও সমাজ জীবন দর্শন, রাষ্ট্রের নারী শিশু ও রাজনৈতিক মনোভাব।

এই তিনটি বিষয় নিয়ে আমি পাঠকের কাছে কিছু বলতে চাই ছোটো ছোটো বাণী আকারে।
” কিছু বলতে চাই ” বইয়ের ২১০ টি বাণী সবগুলোই পাঠকের নিকট আমার মেসেজ রয়েছে।

বাবুই প্রকাশনীর প্রকাশক কথাসাহিত্যিক মোরশেদ আলম হৃদয়, তিনি শেখ সুমাইয়া সুলতানার বই সম্পর্কে অত্যন্ত প্রশংসা করেন।

শেখ সুমাইয়া সুলতানার বলেন, ইসলামি হামদ,নাত ও নানান গজল লেখা নিয়ে সময় পার করছেন।
ইতোমধ্যে শেখ সুমাইয়া সুলতানা ইসলামি সংস্কৃতি অঙ্গনে লেখার জগতে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে।

তবে তিনি বই লেখা বন্ধ করায়, বইয়ের পাঠকও তাঁকে খুঁজে বেড়াচ্ছে।
সেই সুবাদেই তিনি পাঠকমহলে একুশে বইমেলায় ২০২৩ শে পুনরায় তাঁর বই
” কিছু বলতে চাই ” নিয়ে হাজির হলো দ্বিতীয় ধাপে।

শেখ সুমাইয়া সুলতানা কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জ থানাধীন হাজী বাড়ী, এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারের সন্তান।
তবে তাঁর শিক্ষা জীবন এবং লেখালেখি নারায়ণগঞ্জে। শেখ সুমাইয়া সুলতানা নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজ, বি.এ.অনার্স বাংলা বিভাগের একজন ছাত্রী।

সুমাইয়া বলেন, আমার এই লেখালেখির হাতেখড়ি আমার প্রাইমারী স্কুলের প্রধান শিক্ষক,
আলহাজ্ব তোফাজ্জল হোসেন।

তিনি আরো বলেন, মধ্যবিত্ত পরিবারের অতি আদরের সন্তান আমি।
আমার মা- বাবা ভাইবোন আমাকে এতোটাই ভালোবাসে।

আমি আমার পরিবারের জন্যই এতদূর আসতে পেরেছি।
আমার পরিবার আমাকে আমার মতো করে বোঝে।
সর্বশেষ তিনি পাঠকমহলে সকলের দোয়া চেয়েছেন।

Comments are closed.

     এই ক্যাটাগরিতে আরো সংবাদ