সুলেখা আক্তার শান্তার- ছোটগল্প “বন্ধনহীন সম্পর্ক”
নাদিয়া আর ঋতু অন্তরের বান্ধবী। গলায় গলায় ভাব। একজন আরেকজনকে ছাড়া চলতে পারে না। দুজন একই স্কুলে একই ক্লাসে পড়ে। ভালোই চলছিল। হঠাৎ তাদের বন্ধুত্বে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ঋতুর ভাই বিস্তারিত পড়ুন
বাল্যবিবাহ এবং ভালোবাসা-সুলেখা আক্তার শান্তা
রোহিতের দাদি অন্তিম সময়ে এক ইচ্ছা জানালেন। মৃত্যুর আগে তিনি নাতবউ এর মুখ দেখে যেতে চান। রোহিতের বয়স তখন অল্প, স্কুলের গণ্ডি পার হয়নি। মায়ের ইচ্ছা বলে কথা। রোহিতের পিতা বিস্তারিত পড়ুন
অনন্ত নীরবতা-সুলেখা আক্তার শান্তা
শায়লা কথাগুলো প্রায়ই বলে। বাবারে রাইখা আমি কোথাও যাবো না। বাবারে কেউ কিছু বললে তার খবর আছে! আমি বাবার লাঠি। অনেকে সেই ছেলেমানুষি উপভোগও করে। ছোটবেলা থেকে শায়লা এ বিস্তারিত পড়ুন
সুলেখা আক্তার শান্তার ”মার্জনা”
বৃদ্ধা সাজেদা চোখে দেখে না। অল্প বয়সে চোখে ছানি পড়ায় তার এই অন্ধত্ব। চোখের অপারেশন করাবে করাবে করে আর করা হয় নাই। একমাত্র ছেলে ফাহিমের ভবিষ্যৎ ঠিক করতে মরিয়া ছিল বিস্তারিত পড়ুন
নিষ্ফলা বৃক্ষ-সুলেখা আক্তার শান্তা
জেরিনের বয়স নয় কিংবা দশ। এই বয়সে তার কাজকর্ম কিংবা কথা বলা কিংবা বুদ্ধিমত্তা দেখে মনে হয় সে বয়সের চেয়ে অনেক বড়। জেরিনের বাবা-মা থাকে গ্রামে সে থাকে ঢাকায় খালার বিস্তারিত পড়ুন
অবিদিত আলেখ্য-সুলেখা আক্তার শান্তা
অবিদিত আলেখ্য=সুলেখা আক্তার শান্তা রিমি পলি দুই বোন। পলি বেশ শান্ত রিমি খুব চটপটা। পলি সুন্দরী ফর্সা, রিমি শ্যামলা কালোও বলা চলে। রিমির সেসব নিয়ে কিছু আসে যায় না। মাথাও বিস্তারিত পড়ুন
পরিসমাপ্তির আলো-সুলেখা আক্তার শান্তা
বেশ কিছুদিন ধরে খুব গরম পরছে। গরমে মাথা ঘুরে যাওয়ার মতো অবস্থা। রৌদ্র তাপে খা খা করছে চারদিক। এমন রৌদ্র তাপে বৃদ্ধ জাফর উদ্দিন জমিতে কাজ করছেন। তা দেখে বিস্তারিত পড়ুন
সুলেখা আক্তার শান্তার-বিনিময়
ভাই দুই সের চাউল দে। পোলা মাইয়া গুলার মুখ শুকাইয়া আছে। চাউল নিয়া রান্না কইরা অগোরে খাইতে দিমু। বুবু আমার অভাব অনটনের সংসার, নিজের সংসার চালাইতে পারি না তোমারে দেখি বিস্তারিত পড়ুন
সুলেখা আক্তার শান্তার-অহংকার
প্রতিদিন সংবাদ ডেস্ক: রিমি ভালোবাসে সাদামাটা জীবন। বড়লোকের মেয়ে হলেও তার ভেতর কোন অহমিকা নেই। সে মানুষকে খুব ভালোবাসে। কারো কোন প্রয়োজন পূরণ করতে পারলে মনে প্রশান্তি পায়। এক কথায় বিস্তারিত পড়ুন
ভুল সবই ভুল-সুলেখা আক্তার শান্তা
ডেস্ক:নাজমা একটা ফ্যাক্টরির সিফট ইনচার্জ। ফ্যাক্টরির নাইট শিফটের ডিউটি শেষ করে বাসায় ফিরছিল। রেললাইনের রাস্তাটা শর্টকাট। বড় রাস্তা দিয়ে গেলে বেশ খানিকটা ঘুরে যেতে হয়। রেল লাইন দিয়ে যাবে স্থির বিস্তারিত পড়ুন
